Dhaka , Saturday, 27 July 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com

খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে আয়হামের মৃত্যু

 

নিউজ ডেস্ক দৈনিক চলনবিলের কথা

 

 

খতনা করাতে গিয়ে আহনাফ তাহমিন আয়হাম নামে আরেক শিশু লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকার মালিবাগের জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে ভুল চিকিৎসায় এ ঘটনা ঘটে এমন অভিযোগ শিশুটির পরিবার ও স্বজনদের। খবর পেয়ে মেডিকেল সেন্টারটির দুই চিকিৎসককে গত রাতেই হাতিরঝিল থানায় নিয়েছে পুলিশ।

এ বিষয়ে বুধবার সকাল সাড়ে সাতটায় হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, মালিবাগের জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারের শিশু মৃত্যুর ঘটনায় দুজন চিকিৎসক আটক আছেন। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, খতনা করাতে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে আয়হামকে মালিবাগের ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। অ্যানেসথেসিয়া দেওয়ার পর আর জ্ঞান ফেরেনি তার। লোকাল অ্যানেসথেসিয়া দেওয়ার কথা থাকলেও ফুল অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয় আয়হামকে। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। ঘটনার পর যে চিকিৎসকের অধীনে ভর্তি করা হয়েছিল, তিনি পালিয়ে গেছেন।

আয়হামের বাবা ফখরুল আলম বলেন, অ্যানেসথেসিয়া দিতে নিষেধ করার পরও সেটি শরীরে পুশ করেন ডাক্তার মুক্তাদির। তাঁর অভিযোগ, এই মৃত্যুর দায় মুক্তাদিরসহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সবার।

খতনা করাতে গিয়ে হাসপাতালে আয়হামের মৃত্যু

আপডেটের সময় 11:34 am, Wednesday, 21 February 2024

 

নিউজ ডেস্ক দৈনিক চলনবিলের কথা

 

 

খতনা করাতে গিয়ে আহনাফ তাহমিন আয়হাম নামে আরেক শিশু লাশ হয়ে বাড়ি ফিরলেন। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানী ঢাকার মালিবাগের জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারে ভুল চিকিৎসায় এ ঘটনা ঘটে এমন অভিযোগ শিশুটির পরিবার ও স্বজনদের। খবর পেয়ে মেডিকেল সেন্টারটির দুই চিকিৎসককে গত রাতেই হাতিরঝিল থানায় নিয়েছে পুলিশ।

এ বিষয়ে বুধবার সকাল সাড়ে সাতটায় হাতিরঝিল থানার উপপরিদর্শক আব্দুল কুদ্দুস বলেন, মালিবাগের জে এস ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড মেডিকেল চেকআপ সেন্টারের শিশু মৃত্যুর ঘটনায় দুজন চিকিৎসক আটক আছেন। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, খতনা করাতে মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে আয়হামকে মালিবাগের ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করানো হয়। অ্যানেসথেসিয়া দেওয়ার পর আর জ্ঞান ফেরেনি তার। লোকাল অ্যানেসথেসিয়া দেওয়ার কথা থাকলেও ফুল অ্যানেসথেসিয়া দেওয়া হয় আয়হামকে। ঘণ্টা খানেকের মধ্যে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। ঘটনার পর যে চিকিৎসকের অধীনে ভর্তি করা হয়েছিল, তিনি পালিয়ে গেছেন।

আয়হামের বাবা ফখরুল আলম বলেন, অ্যানেসথেসিয়া দিতে নিষেধ করার পরও সেটি শরীরে পুশ করেন ডাক্তার মুক্তাদির। তাঁর অভিযোগ, এই মৃত্যুর দায় মুক্তাদিরসহ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সবার।