Dhaka , Friday, 6 December 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com
শিরোনামঃ
চলনবিল ফ্রেন্ডস সোসাইটির মতবিনিময় সভা ভাঙ্গুড়ায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন হ্যাকিং ও হয়রানির সঙ্গে সম্পৃক্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ডিভাইস শনাক্ত করেছে ইমো ভাঙ্গুড়ায় নদীর স্রোতে ভেসে গিয়ে শিশু নিখোঁজ সৎ, নির্ভীক ও নির্লোভ সাংবাদিক মনিরুজ্জামান ফারুক: সাংবাদিকতার একটি অনন্য প্রতীক চলনবিলে এসে খালি হাতে ফিরলেন ৫ শতাধিক সৌখিন মাছ শিকারী সিংড়ায় ইসলামী আন্দোলনের মোটরসাইকেল শোভাযা ভাঙ্গুড়ায় জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় জাতীয় যুব দিবস উদযাপন আলোচনা সভা ও চেক বিতরণ ভাঙ্গুড়ায় জিপিএ-৫ ও বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সাফল্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত রিয়েলমি ফটো কনটেস্টের বিজয়ী হলেন যারা

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে রিয়েলমি বাংলাদেশ একটি ফটো কনটেস্টের আয়োজন করে। স্মার্টফোন ফটোগ্রাফি গ্রুপ ফোনগ্রাফি’র সহযোগিতায় ২১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সম্প্রতি এই প্রতিযোগিতার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

অনবদ্য মোবাইল ফটোগ্রাফি দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচন করা হয়। এ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন মুহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। তিনি তার ছবির মাধ্যমে কঠোর পরিশ্রম ও সহিষ্ণু মনোভাবের গুরুত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রথম স্থান অর্জনকারী পুরস্কার হিসেবে তিনি রিয়েলমি সি৫১ স্মার্টফোন পেয়েছেন।

অন্যান্য বিজয়ীরা হলেন – মাহাত হাসান, মোহাম্মদ রুবেল, মিথাইল আফ্রিজ চৌধুরী, সৌরভ রায়, তানভীর আহমেদ, আরিফ হাসান, এবি রশিদ, আমিনুল ইসলাম এবং আশরাফুল ইসলাম শিমুল। সকল বিজয়ীর ছবিতে আমাদের চারপাশ ও জীবনের বিভিন্ন দিক ফুটে উঠেছে। বিজয়ীরা পুরস্কার হিসেবে পাবেন ব্যাকপ্যাক, টি-শার্ট, সার্টিফিকেট সহ আরও অনেক কিছু।

এই প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ফটোগ্রাফার এবং বাংলাদেশ ফটোগ্রাফার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডমিন রাকিবুল আলম খান। অংশগ্রহণকারীদের মূলত নিজেদের ফটোগ্রাফি দক্ষতা কাজে লাগিয়ে রঙিন এই পৃথিবীকে ফ্রেমবন্দী করতে অনুপ্রাণিত করতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ফটোগ্রাফি দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের অর্জিত প্রতিক্রিয়ার (রিঅ্যাকশন) ভিত্তিতে বেছে নেওয়া হয় শীর্ষ ১০ বিজয়ী।

রিয়েলমি বাংলাদেশের সিইও অ্যালেন চেন বলেন, “আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রঙিন এক পৃথিবী। এই পর্যটন দিবসে আমরা তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের লেন্সের মাধ্যমে এই সৌন্দর্য ক্যামেরাবন্দী করতে উৎসাহিত করেছি। অংশগ্রহণকারীরা ডিভাইস ব্যবহার করে সৃজনশীলতার স্বাক্ষর রেখেছে। বিজয়ীদের আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন। লেন্সের মাধ্যমে এই দেশের সৌন্দর্য নতুনভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য আমি অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানাই।”

Popular Post

চলনবিল ফ্রেন্ডস সোসাইটির মতবিনিময় সভা

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত রিয়েলমি ফটো কনটেস্টের বিজয়ী হলেন যারা

আপডেটের সময় 04:59 pm, Tuesday, 31 October 2023

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে রিয়েলমি বাংলাদেশ একটি ফটো কনটেস্টের আয়োজন করে। স্মার্টফোন ফটোগ্রাফি গ্রুপ ফোনগ্রাফি’র সহযোগিতায় ২১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। সম্প্রতি এই প্রতিযোগিতার বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হয়।

অনবদ্য মোবাইল ফটোগ্রাফি দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে বিজয়ী নির্বাচন করা হয়। এ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন মুহাম্মদ সাইদুল ইসলাম। তিনি তার ছবির মাধ্যমে কঠোর পরিশ্রম ও সহিষ্ণু মনোভাবের গুরুত্ব ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রথম স্থান অর্জনকারী পুরস্কার হিসেবে তিনি রিয়েলমি সি৫১ স্মার্টফোন পেয়েছেন।

অন্যান্য বিজয়ীরা হলেন – মাহাত হাসান, মোহাম্মদ রুবেল, মিথাইল আফ্রিজ চৌধুরী, সৌরভ রায়, তানভীর আহমেদ, আরিফ হাসান, এবি রশিদ, আমিনুল ইসলাম এবং আশরাফুল ইসলাম শিমুল। সকল বিজয়ীর ছবিতে আমাদের চারপাশ ও জীবনের বিভিন্ন দিক ফুটে উঠেছে। বিজয়ীরা পুরস্কার হিসেবে পাবেন ব্যাকপ্যাক, টি-শার্ট, সার্টিফিকেট সহ আরও অনেক কিছু।

এই প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ফটোগ্রাফার এবং বাংলাদেশ ফটোগ্রাফার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) প্রতিষ্ঠাতা অ্যাডমিন রাকিবুল আলম খান। অংশগ্রহণকারীদের মূলত নিজেদের ফটোগ্রাফি দক্ষতা কাজে লাগিয়ে রঙিন এই পৃথিবীকে ফ্রেমবন্দী করতে অনুপ্রাণিত করতে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ফটোগ্রাফি দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে তাদের অর্জিত প্রতিক্রিয়ার (রিঅ্যাকশন) ভিত্তিতে বেছে নেওয়া হয় শীর্ষ ১০ বিজয়ী।

রিয়েলমি বাংলাদেশের সিইও অ্যালেন চেন বলেন, “আমাদের চারপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে রঙিন এক পৃথিবী। এই পর্যটন দিবসে আমরা তরুণ স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের লেন্সের মাধ্যমে এই সৌন্দর্য ক্যামেরাবন্দী করতে উৎসাহিত করেছি। অংশগ্রহণকারীরা ডিভাইস ব্যবহার করে সৃজনশীলতার স্বাক্ষর রেখেছে। বিজয়ীদের আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক অভিনন্দন। লেন্সের মাধ্যমে এই দেশের সৌন্দর্য নতুনভাবে ফুটিয়ে তোলার জন্য আমি অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানাই।”