Dhaka , Friday, 4 October 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com

ভাঙ্গুড়ায় মায়ের ওপর অভিমান করে ছাত্রলীগ কর্মীর আত্মহত্যা

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় মায়ের ওপর অভিমান করে মাসুম বিল্লাহ (১৭)নামের এক কলেজছাত্র কীটনাশক পানে আত্মহত্যা করেছে। আজ সোমবার (৪ মার্চ)  দুপুর ১ টার দিকে উপজেলার সিংগাড়ি কলকতি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাসুম বিল্লাহ ওই গ্রামের মুকুল হোসেনের ছেলে ও সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রী কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী বলে জানা যায়। ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.নাজমুল হক আত্মহত্যার ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে মা মেরিনা খাতুনের সঙ্গে মাসুমের ঝগড়া হয়।এসময় মাসুমকে তাঁর মা গালমন্দ করে।এতে মায়ের ওপর অভিমান করে দুপুর একটার দিকে শোবার ঘরের মধ্যে কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বাড়ির লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাঁকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। রাজশাহী
নেওয়ার পথে  বেলা ৩ টার দিকে নাটোর শহরে পৌঁছালে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।

 

 

এ বিষয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক দৈনিক চলনবিলের কথাকে বলেন,এঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে। কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে।

Popular Post

ভাঙ্গুড়ায় মায়ের ওপর অভিমান করে ছাত্রলীগ কর্মীর আত্মহত্যা

আপডেটের সময় 10:47 pm, Monday, 4 March 2024

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় মায়ের ওপর অভিমান করে মাসুম বিল্লাহ (১৭)নামের এক কলেজছাত্র কীটনাশক পানে আত্মহত্যা করেছে। আজ সোমবার (৪ মার্চ)  দুপুর ১ টার দিকে উপজেলার সিংগাড়ি কলকতি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাসুম বিল্লাহ ওই গ্রামের মুকুল হোসেনের ছেলে ও সরকারি হাজী জামাল উদ্দিন ডিগ্রী কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি উপজেলা ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় কর্মী বলে জানা যায়। ভাঙ্গুড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.নাজমুল হক আত্মহত্যার ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন।

 

 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে মা মেরিনা খাতুনের সঙ্গে মাসুমের ঝগড়া হয়।এসময় মাসুমকে তাঁর মা গালমন্দ করে।এতে মায়ের ওপর অভিমান করে দুপুর একটার দিকে শোবার ঘরের মধ্যে কীটনাশক পান করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বাড়ির লোকজন বিষয়টি টের পেয়ে তাঁকে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যায়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। রাজশাহী
নেওয়ার পথে  বেলা ৩ টার দিকে নাটোর শহরে পৌঁছালে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে পুলিশ সন্ধ্যায় ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে।

 

 

এ বিষয়ে থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হক দৈনিক চলনবিলের কথাকে বলেন,এঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে। কোন অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে।