Dhaka , Saturday, 27 July 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com

ভাঙ্গুড়ায় সারা ফেলেছে “আগলাঘর রেস্টুরেন্ট”

ভাঙ্গুড়ায় সারা ফেলেছে “আগলাঘর রেস্টুরেন্ট”

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন নিজস্ব প্রতিবেদক


পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সাড়া ফেলেছে আগলাঘর রেস্টুরেন্ট। চলতি বছরের মার্চে চালু হয়েছে রেস্টুরেন্টটি। উপজেলার পাটুল বাজারে চালুর ছয় মাসের মধ্যেই ভোজনরসিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রেস্টুরেন্টটি।”

পাবনা ছাড়াও বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে প্রতিদিনই রেস্টুরেন্টটি দেখতে ও খাবারের স্বাদ নিতে ছুটে আসছেন নানা বয়সী অসংখ্য নারী-পুরুষ। ঘরোয়া পরিবেশে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার পরিবেশন এবং খাবারের মান নিয়ে সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন তারা। বিশেষ করে হাঁসের মাংস দিয়ে খিচুরি অনেক সুস্বাদু হওয়ায় অল্প দিনেই পরিচিত লাভ করেছে রেস্টুরেন্টটি‌।

আগলাঘর রেস্টুরেন্টের কথা জানতে পেরে পরিবার নিয়ে পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌরসভার চৌবাড়ীয়া মাষ্টার পাড়া থেকে খেতে এসেছেন ইঞ্জিনিয়ার  শেখ সাইফুল আজম শাহীন। কথা হলে তিনি জানান, ভাঙ্গুড়ার আগলাঘর রেস্টুরেন্টের কথা শুনে বেশ কয়েক দিন থেকেই আসার পরিকল্পনা করছিলাম। আজকে এখানে পরিবারকে নিয়ে আসছি। বাঙালি ঐতিহ্য ফিরিয়ে এসেছে এখানকার খাবার পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে।

ক্রেতাদের নিয়ে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী মোঃ সোহেল রানা দৈনিক চলনবিলের কথা’কে বলেন, আমাদের রেস্টুরেন্টটি কয়েক মাস হলো চালু হয়েছে। অল্প দিনেই মানুষের অনেক সাড়া পাচ্ছি। এখন অনেক মানুষ খাবার খেতে আসছে। দুরদুরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে আসছেন এখানে। বিশেষ করে একবেলা হাঁসের মাংস দিয়ে খিচুরি খাওয়ার জন্য ছুঁটে আসছেন। শুক্রবার ও শনিবার আর সরকারি ছুটির দিনে দূর-দূরান্ত থেকে বেশি লোকজন আসে বলে জানান তিনি।

ভাঙ্গুড়ায় সারা ফেলেছে “আগলাঘর রেস্টুরেন্ট”

আপডেটের সময় 12:55 pm, Monday, 14 August 2023

ভাঙ্গুড়ায় সারা ফেলেছে “আগলাঘর রেস্টুরেন্ট”

মোঃ সাখাওয়াত হোসেন নিজস্ব প্রতিবেদক


পাবনার ভাঙ্গুড়ায় সাড়া ফেলেছে আগলাঘর রেস্টুরেন্ট। চলতি বছরের মার্চে চালু হয়েছে রেস্টুরেন্টটি। উপজেলার পাটুল বাজারে চালুর ছয় মাসের মধ্যেই ভোজনরসিকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রেস্টুরেন্টটি।”

পাবনা ছাড়াও বিভিন্ন জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে প্রতিদিনই রেস্টুরেন্টটি দেখতে ও খাবারের স্বাদ নিতে ছুটে আসছেন নানা বয়সী অসংখ্য নারী-পুরুষ। ঘরোয়া পরিবেশে সাশ্রয়ী মূল্যে খাবার পরিবেশন এবং খাবারের মান নিয়ে সন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন তারা। বিশেষ করে হাঁসের মাংস দিয়ে খিচুরি অনেক সুস্বাদু হওয়ায় অল্প দিনেই পরিচিত লাভ করেছে রেস্টুরেন্টটি‌।

আগলাঘর রেস্টুরেন্টের কথা জানতে পেরে পরিবার নিয়ে পাবনার ভাঙ্গুড়া পৌরসভার চৌবাড়ীয়া মাষ্টার পাড়া থেকে খেতে এসেছেন ইঞ্জিনিয়ার  শেখ সাইফুল আজম শাহীন। কথা হলে তিনি জানান, ভাঙ্গুড়ার আগলাঘর রেস্টুরেন্টের কথা শুনে বেশ কয়েক দিন থেকেই আসার পরিকল্পনা করছিলাম। আজকে এখানে পরিবারকে নিয়ে আসছি। বাঙালি ঐতিহ্য ফিরিয়ে এসেছে এখানকার খাবার পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে।

ক্রেতাদের নিয়ে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী মোঃ সোহেল রানা দৈনিক চলনবিলের কথা’কে বলেন, আমাদের রেস্টুরেন্টটি কয়েক মাস হলো চালু হয়েছে। অল্প দিনেই মানুষের অনেক সাড়া পাচ্ছি। এখন অনেক মানুষ খাবার খেতে আসছে। দুরদুরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে আসছেন এখানে। বিশেষ করে একবেলা হাঁসের মাংস দিয়ে খিচুরি খাওয়ার জন্য ছুঁটে আসছেন। শুক্রবার ও শনিবার আর সরকারি ছুটির দিনে দূর-দূরান্ত থেকে বেশি লোকজন আসে বলে জানান তিনি।