বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’র চ্যাম্পিয়ন পাবনা চাটমোহরের রাসেল
নিজস্ব প্রতিবেদক দৈনিক চলনবিলের কথা
আরটিভির তুমুল জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’-২০২০ এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার রাসেল মৃধা। প্রথম রানার-আপ হয়েছেন, নরসিংদীর রাবেয়া সেতু এবং দ্বিতীয় রানার-আপ টাঙ্গাইলের বিলকিস আক্তার। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট ও নগদ অর্থের চেক তুলে দেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে সেরা পাঁচে জায়গা করে নেয়া মরন সুত্র ধরের চোখের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয় আরটিভি পরিবার।
করোনাকালীন ঘরবন্দি সময়ে বাংলার মাটির সুরকে বিশ্বের মাঝে নতুন আঙ্গিকে পরিচয় করিয়ে দিতে আরটিভি উদ্যোগ নেয় ভিন্নমাত্রার লোকগানের আয়োজনের। সেই প্রয়াসেই গত ১১ জুন তারিখে আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমানের ফেসবুক লাইভে দেশ বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী এবং সঙ্গীত পরিচালকদের উপস্থিতিতে উদ্বোধন ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় রিয়েলিটি শো ‘বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’এর।
আরটিভির তুমুল জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’-২০২০ এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন পাবনার রাসেল মৃধা। প্রথম রানার-আপ হয়েছেন, নরসিংদীর রাবেয়া সেতু এবং দ্বিতীয় রানার-আপ টাঙ্গাইলের বিলকিস আক্তার। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বিজয়ীদের হাতে ক্রেস্ট ও নগদ অর্থের চেক তুলে দেন। এছাড়া অনুষ্ঠানে সেরা পাঁচে জায়গা করে নেয়া মরন সুত্র ধরের চোখের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয় আরটিভি পরিবার।
করোনাকালীন ঘরবন্দি সময়ে বাংলার মাটির সুরকে বিশ্বের মাঝে নতুন আঙ্গিকে পরিচয় করিয়ে দিতে আরটিভি উদ্যোগ নেয় ভিন্নমাত্রার লোকগানের আয়োজনের। সেই প্রয়াসেই গত ১১ জুন তারিখে আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমানের ফেসবুক লাইভে দেশ বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী এবং সঙ্গীত পরিচালকদের উপস্থিতিতে উদ্বোধন ঘোষণার মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয় রিয়েলিটি শো ‘বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’এর।
আয়োজনের প্রাথমিক বাছাই প্রক্রিয়া অনলাইন প্লাটফর্ম-এর মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। দেশ ও বিদেশে প্রথমবারের মতো অনলাইন প্লাটফর্মে সফলভাবে এমন রিয়েলিটি শো-আয়োজনের নজির স্থাপন করেছে ‘বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত বাংলার গায়েন’। বাংলার গায়েন-এর আয়োজনে প্রতিযোগীদের সুবিধার্থে কর্তৃপক্ষ ‘বাংলার গায়েন’-এর ওয়েব পোর্টাল ছাড়াও, আরটিভি মিউজিক-এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ, বাংলার গায়েন এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ এবং জিমেইলের মাধ্যমে গান পাঠিয়ে রেজিস্ট্রেশন সুযোগ করে দিয়েছিল। প্রাথমিক বাছাই রাউন্ডে ২ লক্ষাধিক আবেদন থেকে যারা নির্দেশনা অনুযায়ী গান পাঠাতে পেরেছেন এমন ১ হাজার ৪৫১ জনকে রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে এবং তাদের পাঠানো গানগুলো ‘বাংলার গায়েন’-এর ফেসবুক পেইজে আপলোড করবার মাধ্যমে তাদের গানগুলো বিচারকদের ‘ইয়েস-নো’ কার্ডের ভিত্তিতে মূল্যায়ন করে প্রাথমিক বাছাই পর্বের জন্য ৩০০ জন প্রতিযোগীকে নির্বাচন করা হয়েছে। ৩০০ জন প্রতিযোগীর কাছ থেকে পুনরায় অনলাইনে ভিডিও আহ্বান করা হয় এবং সেখান থেকে সেরা ১০০ জন নির্বাচিত হয়। পরে তাদের নিয়ে শুরু হয় বাংলার গায়েন-এর স্টুডিও রাউন্ড। পরবর্তীতে ১০০ থেকে ৫০, ৫০ থেকে ৩০, এভাবেই ধাপে ধাপে গ্র্যান্ড ফিনালে’র দিকে এগিয়ে গেছে বাংলার গায়েন-এর প্রতিযোগিতা।
গ্র্যান্ড ফিনালে অংশ নিয়ে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী জনাব এম এ খালিদ এমপি বলেন, আরটিভি এ প্রতিযোগিতাটি করোনার সময়ে এমনভাবে সবাইকে নিরাপদে রেখে করলো যা অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। আরটিভির সব অনুষ্ঠানেই আমি আমন্ত্রিত হই এবং উপস্থিত হওয়ার চেষ্টা করি কারণ তারা সব ক্ষেত্রে যেভাবে দেশপ্রেম ও সংস্কৃতিমূল্যবোধকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করে তার জন্য আমি তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
শুভেচ্ছা বক্তব্যে আরটিভির ভাইস চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, আরটিভি সবসময় চেষ্টা করে মেধাবী মানুষদেরকে সম্মান জানাতে এবং তাদেরকে সবার সামনে তুলে ধরতে। এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমেও আরটিভি বেশকিছু গানের শিল্পীকে সবার সামনে তুলে ধরতে পেরেছে এটাই আমাদের অর্জন।
আরটিভি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান বলেন, মানুষ যখন ঘর থেকে বের হতে না পারার কারণে বিষন্ন হয়ে পড়েছিল আমরা তাদেরকে এবং কণ্ঠশিল্পীদেরকে এক বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য এই প্রতিযোগিতার সূচনা করেছিলাম। আজ এই আয়োজনের মধ্যেদিয়ে উঠে আসা শিল্পীদেরকে সারা বিশ্বের বাংলা ভাষাভাষী মানুষ চেনে। তাদের গান শোনে। এ প্রতিযোগিতার আদলে আরো বহু আয়োজন শুরু হয়েছে যা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। কারণ আরটিভি সবসময় প্রতিভাবানদেরকে এগিয়ে দিতে চায় এবং এই প্রক্রিয়ায় যুগযুগ ধরে শিল্পী তৈরি হতে থাকবে।
বেঙ্গল সিমেন্ট এর চিফ অপারেটিং অফিসার আসাদুল হক সুফিয়ানী বলেন, বেঙ্গল সিমেন্ট নিবেদিত আরটিভি বাংলার গায়েন যেভাবে সাধারণ মানুষের মাঝে সাড়া ফেলেছে তা সত্যি অবিশ্বাস্য। আমরা এ প্রতিযোগিতার সাথে থাকতে পেরে আনন্দিত এবং ভবিষ্যতেও এ ধরণের আয়োজনের সাথে থাকতে আগ্রহী।
All rights reserved Dainik chalonbiler kotha দৈনিক চলনবিলের কথা © 2020 ||
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।