Dhaka , Saturday, 7 December 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com
শিরোনামঃ
চলনবিল ফ্রেন্ডস সোসাইটির মতবিনিময় সভা ভাঙ্গুড়ায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন হ্যাকিং ও হয়রানির সঙ্গে সম্পৃক্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ডিভাইস শনাক্ত করেছে ইমো ভাঙ্গুড়ায় নদীর স্রোতে ভেসে গিয়ে শিশু নিখোঁজ সৎ, নির্ভীক ও নির্লোভ সাংবাদিক মনিরুজ্জামান ফারুক: সাংবাদিকতার একটি অনন্য প্রতীক চলনবিলে এসে খালি হাতে ফিরলেন ৫ শতাধিক সৌখিন মাছ শিকারী সিংড়ায় ইসলামী আন্দোলনের মোটরসাইকেল শোভাযা ভাঙ্গুড়ায় জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভাঙ্গুড়ায় জাতীয় যুব দিবস উদযাপন আলোচনা সভা ও চেক বিতরণ ভাঙ্গুড়ায় জিপিএ-৫ ও বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সাফল্য সংবর্ধনা অনুষ্ঠান

কবিতা নয়নাভিরাম’ কবি এইচ মোরশেদ (রতন)

নয়নাভিরাম’

এইচ মোরশেদ (রতন)


“মহান আল্লাহ্ তাআলার অপূর্ব সৃষ্টি
কি আর করব বর্ননা,
মানবকুলের বসবাস উপযোগী করে
ধরনী সৃজিয়াছেন রাব্বানা।
পৃথিবীতে কত পশু-পাখি, গাছ-গাছালী
সমুদ্র- নদী, পাহাড়- পর্বত, বাগ-বাগিচা,
আকাশে চাঁদ-তারা, নীহারিকা, ছায়াপথ
সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত সহসা।
ষড়ঋতুর প্রিয় বাংলাদেশ
সেটি আমার মাতৃভূমি,
এরকম কত দেশ সৃষ্টি করে
সাজিয়েছো তুমি এই ধরনী।
যেদিকে তাকাই নয়নাভিরাম দৃশ্য
সৃজিয়াছো হে পরোয়ারদেগার,
তোমার খেয়ে তোমার পড়ে
শিরক করে চলেছি বারংবার।
তোমার দয়ায় বেঁচে আছি
তুমি প্রভূ, রহিম রহমান,
যমিনকে বিছানা বানিয়ে
ছাদ বানিয়েছো আসমান।
কত ফুল- ফল, নদী ভরা জল
সবই তোমার মেহেরবানী,
সব কিছু ভোগ দখল করে
প্রতিনিয়ত করছি নাফরমানি।
তবুও তোমার এত দয়া
বের করে দাওনা এ রাজ্য থেকে,
অন্ধকার হতে আলোতে আসতে
নিয়ম দিয়েছ বেঁধে।
বিশ্ব ভ্রম্মান্ডের একচ্ছত্র অধিপতি তুমি
এ জগতে তোমার রহমত চাই,
দুনিয়ায় শান্তি, আখিরাতে মুক্তি
পরজীবনে স্বর্গসুখ যেন পাই।”
Popular Post

চলনবিল ফ্রেন্ডস সোসাইটির মতবিনিময় সভা

কবিতা নয়নাভিরাম’ কবি এইচ মোরশেদ (রতন)

আপডেটের সময় 12:46 am, Friday, 30 December 2022

নয়নাভিরাম’

এইচ মোরশেদ (রতন)


“মহান আল্লাহ্ তাআলার অপূর্ব সৃষ্টি
কি আর করব বর্ননা,
মানবকুলের বসবাস উপযোগী করে
ধরনী সৃজিয়াছেন রাব্বানা।
পৃথিবীতে কত পশু-পাখি, গাছ-গাছালী
সমুদ্র- নদী, পাহাড়- পর্বত, বাগ-বাগিচা,
আকাশে চাঁদ-তারা, নীহারিকা, ছায়াপথ
সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত সহসা।
ষড়ঋতুর প্রিয় বাংলাদেশ
সেটি আমার মাতৃভূমি,
এরকম কত দেশ সৃষ্টি করে
সাজিয়েছো তুমি এই ধরনী।
যেদিকে তাকাই নয়নাভিরাম দৃশ্য
সৃজিয়াছো হে পরোয়ারদেগার,
তোমার খেয়ে তোমার পড়ে
শিরক করে চলেছি বারংবার।
তোমার দয়ায় বেঁচে আছি
তুমি প্রভূ, রহিম রহমান,
যমিনকে বিছানা বানিয়ে
ছাদ বানিয়েছো আসমান।
কত ফুল- ফল, নদী ভরা জল
সবই তোমার মেহেরবানী,
সব কিছু ভোগ দখল করে
প্রতিনিয়ত করছি নাফরমানি।
তবুও তোমার এত দয়া
বের করে দাওনা এ রাজ্য থেকে,
অন্ধকার হতে আলোতে আসতে
নিয়ম দিয়েছ বেঁধে।
বিশ্ব ভ্রম্মান্ডের একচ্ছত্র অধিপতি তুমি
এ জগতে তোমার রহমত চাই,
দুনিয়ায় শান্তি, আখিরাতে মুক্তি
পরজীবনে স্বর্গসুখ যেন পাই।”