Dhaka , Friday, 3 May 2024
www.dainikchalonbilerkotha.com

কবিতা নয়নাভিরাম’ কবি এইচ মোরশেদ (রতন)

নয়নাভিরাম’

এইচ মোরশেদ (রতন)


“মহান আল্লাহ্ তাআলার অপূর্ব সৃষ্টি
কি আর করব বর্ননা,
মানবকুলের বসবাস উপযোগী করে
ধরনী সৃজিয়াছেন রাব্বানা।
পৃথিবীতে কত পশু-পাখি, গাছ-গাছালী
সমুদ্র- নদী, পাহাড়- পর্বত, বাগ-বাগিচা,
আকাশে চাঁদ-তারা, নীহারিকা, ছায়াপথ
সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত সহসা।
ষড়ঋতুর প্রিয় বাংলাদেশ
সেটি আমার মাতৃভূমি,
এরকম কত দেশ সৃষ্টি করে
সাজিয়েছো তুমি এই ধরনী।
যেদিকে তাকাই নয়নাভিরাম দৃশ্য
সৃজিয়াছো হে পরোয়ারদেগার,
তোমার খেয়ে তোমার পড়ে
শিরক করে চলেছি বারংবার।
তোমার দয়ায় বেঁচে আছি
তুমি প্রভূ, রহিম রহমান,
যমিনকে বিছানা বানিয়ে
ছাদ বানিয়েছো আসমান।
কত ফুল- ফল, নদী ভরা জল
সবই তোমার মেহেরবানী,
সব কিছু ভোগ দখল করে
প্রতিনিয়ত করছি নাফরমানি।
তবুও তোমার এত দয়া
বের করে দাওনা এ রাজ্য থেকে,
অন্ধকার হতে আলোতে আসতে
নিয়ম দিয়েছ বেঁধে।
বিশ্ব ভ্রম্মান্ডের একচ্ছত্র অধিপতি তুমি
এ জগতে তোমার রহমত চাই,
দুনিয়ায় শান্তি, আখিরাতে মুক্তি
পরজীবনে স্বর্গসুখ যেন পাই।”

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

কবিতা নয়নাভিরাম’ কবি এইচ মোরশেদ (রতন)

আপডেটের সময় 12:46 am, Friday, 30 December 2022

নয়নাভিরাম’

এইচ মোরশেদ (রতন)


“মহান আল্লাহ্ তাআলার অপূর্ব সৃষ্টি
কি আর করব বর্ননা,
মানবকুলের বসবাস উপযোগী করে
ধরনী সৃজিয়াছেন রাব্বানা।
পৃথিবীতে কত পশু-পাখি, গাছ-গাছালী
সমুদ্র- নদী, পাহাড়- পর্বত, বাগ-বাগিচা,
আকাশে চাঁদ-তারা, নীহারিকা, ছায়াপথ
সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত সহসা।
ষড়ঋতুর প্রিয় বাংলাদেশ
সেটি আমার মাতৃভূমি,
এরকম কত দেশ সৃষ্টি করে
সাজিয়েছো তুমি এই ধরনী।
যেদিকে তাকাই নয়নাভিরাম দৃশ্য
সৃজিয়াছো হে পরোয়ারদেগার,
তোমার খেয়ে তোমার পড়ে
শিরক করে চলেছি বারংবার।
তোমার দয়ায় বেঁচে আছি
তুমি প্রভূ, রহিম রহমান,
যমিনকে বিছানা বানিয়ে
ছাদ বানিয়েছো আসমান।
কত ফুল- ফল, নদী ভরা জল
সবই তোমার মেহেরবানী,
সব কিছু ভোগ দখল করে
প্রতিনিয়ত করছি নাফরমানি।
তবুও তোমার এত দয়া
বের করে দাওনা এ রাজ্য থেকে,
অন্ধকার হতে আলোতে আসতে
নিয়ম দিয়েছ বেঁধে।
বিশ্ব ভ্রম্মান্ডের একচ্ছত্র অধিপতি তুমি
এ জগতে তোমার রহমত চাই,
দুনিয়ায় শান্তি, আখিরাতে মুক্তি
পরজীবনে স্বর্গসুখ যেন পাই।”